ব্লগার হয়ে কখনও পোস্ট দিয়ে হতাশ হয়েছেন কি? এমন কি কখনও হয়েছে যে, অনেক যত্ন করে একটি ব্লগ পোস্ট দিলেন, কিন্তু তাতে মাত্র দু’একটি রিসপন্স পেয়েছেন, অথবা একদমই কোন সাড়া মিলে নি? অনেক খাটাখাটনি করে একটি ব্লগ পোস্ট লেখে তাতে পাঠকের সাড়া না পেলে মন খারাপ হবারই কথা। ভবিষ্যতে এধরণের পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য মাত্র ৫টি প্রশ্ন করুন আপনার পরবর্তি পোস্টটি ‘পাবলিশ’ করার পূর্বে।কয়েকটি পোস্টে এরকমভাবে চেক করলে, পরবর্তিতে তা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে:
১) পোস্টটিতে একটি কেন্দ্রীয় বিষয় (key point) আছে কি না?
২) পোস্টের লেখা কীভাবে পাঠককে উপকৃত করতে পারে?
৩) পোস্টের লেখককে কতটুকু/কীভাবে উপকৃত করতে পারে?
৪) পোস্টে লেখা ও তথ্যের বিন্যাস (format) ঠিক আছে কি না?
৫) পোস্টের শিরোনামটি কি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে?
পোস্টদাতা তার লেখার ধরণ ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ি লেখার মান যাচাই করবেন। অনলাইন লেখক হিসেবে পরিপক্কতা অর্জন করলে স্বাভাবিকভাবেই কিছু কলা-কৌশল আয়ত্তে চলে আসে। বিষয়গুলোকে অভিজ্ঞ ব্লগাররা বিভিন্নভাবে দেখে থাকবেন। নিচে সংক্ষিপ্তভাবে উপরোক্ত বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:
- একটি কেন্দ্রীয় বিষয় থাকা: প্রাসঙ্গিকভাবে অন্য বিষয় বা সাব-সেকশন থাকতে পারে, কিন্তু মূল বিষয় থাকা চাই একটি। একটি শিরোনামে একটি বিষয় নিয়েই লিখুন।
- পাঠককে উপকৃত করতে পারা: নিজের চিন্তা ও জীবনাচারণের সরাসরি মার্কেটিং না করে পাঠক কী চায়, তাতে গুরুত্ব দিতে হবে। পাঠকের মনে কী প্রশ্নের উদ্রেক হতে পারে, তার জবাব লেখায় তুলে ধরতে হবে।
- লেখকের নিজস্ব সুবিধা: পাঠকের উদ্দেশ্যে লেখা, তবু লেখকের একটি উদ্দেশ্য আছে। তার বাস্তবায়ন থাকতে হবে। নতুবা তা হবে শুধুই সময় আর অর্থের অপচয়। পাঠকের কোন করণীয় থাকলে, তা অবশ্যই প্রাসঙ্গিক এবং উপযুক্ত ভাষায় উপস্থাপন করতে হবে।
- লেখা ও তথ্যের বিন্যাস: ছাপানো বই হলে কাজটি প্রেসওয়ালাই করতো, কিন্তু অনলাইন লেখককে খেয়াল রাখতে হবে, লেখাটি কমপিউটার স্ক্রিনে দেখতে কেমন দেখাবে। সাব-সেকশনগুলো আলাদাভাবে দেখানো হয়েছি কিনা, বোল্ড ইটালিক আন্ডারলাইন টিক আছে কিনা, উদ্ধৃতিগুলো দেখানো হয়েছে কিনা, তথ্যসূত্র সঠিকভাবে দেখানো হয়েছে কিনা ইত্যাদি চেক করেই ‘পাবলিশ’ বাটনে চাপ দিতে হবে।
- আকর্ষণীয় শিরোনাম: লেখার শিরোনাম দেখেই পাঠক ঠিক করবেন, আপনার লেখাটি পড়বেন কি না। অতএব ভালোভাবে চিন্তা করে শিরোনাম নির্ধারণ করুন। শিরোনামকে লেখার সংক্ষিপ্ত সারাংশও বলা চলে। তবে চটকদার শিরোনাম দিয়ে লেখায় তার প্রতিফলন রাখতে না পারলেও উল্টো ফল হয়।
প্রিন্ট মাধ্যমের কথা আলাদা, কিন্তু অনলাইন লেখকের জন্য পাঠক-প্রিয়তা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রেরণা। লেখার মান ঠিক রাখার জন্য পাঠকের দৃষ্টিকোণ থেকে নিজের ব্লগ পড়া এবং অন্যের ব্লগ দেখার বিকল্প নেই।
লেখাটি কেবল ব্রেইন স্টর্মিং করার জন্য চিন্তার খোরাক হিসেবে তুলে ধরা হলো। উপরোক্ত বিষয় ছাড়াও আরও অনেক বিষয় আছে, যা ব্লগের মান বৃদ্ধি করবে। উপরোক্ত কোন্ বিষয়টিকে আপনি বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন, তা তুলে ধরতে পারেন। অথবা, আরও কোন প্রশ্ন আপনার মনে আসলে, তা মন্তব্যের ঘরে লিখে দিতে পারেন। তাতে লেখাটিকে ভবিষ্যতে আরও সমৃদ্ধ করা যেতে পারে।
[ ঘুড়ি ব্লগ থেকে সরাসরি স্থানান্তরিত ]
——————-
*বর্তমান যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে, নাগরিক সাংবাদিকতা একটি বিশেষ জায়গা দখল করে আছে। এটি ক্রমেই সম্প্রসারণ হচ্ছে। পরামর্শের আকারে লেখা বর্তমান পোস্টটি সৃজনশীল লেখার ক্ষেত্রে ততবেশি প্রাসঙ্গিক নাও হতে পারে।
উপস্থিত স্যার।।
হাহাহা!
সালাম জানবেন, জনাব মেজদা
আমার গানের ব্যাপারে কি কি করলে পাঠক আরও বেশী করে পড়বে স্যার?
তার আগে বলুন, ব্লগে কার লেখাটি প্রকাশের ১০ মিনিটের মধ্যে অন্তত ১২টি মন্তব্য এসে পড়ে?
জনাব কামাল উদ্দিন আর মাননীয় সংগ্রামের
আমার মতে, জনাব মেজদা। তারাও সমানভাবেই জনপ্রিয়, কিন্তু তারাও আমার সাথে একমত হবেন।
ডাহা মিছা কথা। এইটা আপনার বেলায় সত্য। বিশ্বাস না হলে এখনই গুনে দেখেন।
এখানে তো আপনিই ‘এই কামডা’ করেছেন….
আঁই কি বুঝি ন’ মনে কইচ্চেন? ………….
বিজ্ঞজনচিত কথাবার্তায় আমি নাই
অনেক সময় না বুঝেই, পড়ে যাই ।
-হাহাহা! আমারও এমন হয়, না বুঝেই পড়ে যাই!
দুইজনেই সত্য কথা বলে নাই।।
হুম…. আপনার কথাও ফেলে দেওয়া যায় না, মেজদা
তবু ভাল, মিথ্যের অপবাদ যে দেয় নাই ।
আপনার এ লেখায় কি আছে মইনুল ভাই
কেন সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে জানতে চাই।
হুমরি কি ধরনের খাদ্য বালুচর ভাই?
হাহাহা, বালুচর ভাই, অনেক মজা পেলাম
আমার কথা আমাতেই প্রয়োগ, সেলাম!
মেজদা, আমি গেলাম………..
বুঝতে পারার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
অনলাইনে লেখা নিয়ে এই লেখাটি সুলিখিত ও দিকনির্দেশনামূলক।
প্রিয় মইনুল ভাইকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা …
আমার পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা জানাইলাম।।
-হাহাহা…. ধন্যবাদ, সোহেল আহমেদ ভাই!
ধন্যবাদ, মেজদা
মূল্যবান এবং শিক্ষণীয় পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ জানাই।
একটি যথার্থ ব্লগীয় পোষ্ট লেখার জন্য এর বেশী কিছুর প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করিনা।
আহারে!
আমরা যখন ব্লগিং শুরু করেছিলাম এভাবে আমাদের যদি কেউ শেখাতো তাহলো কি আরামই না হত। আমিতো মনে করি এখনকার ব্লগাররা ভাগ্যবান যে তারা এমন দিক নির্দেশনা সম্বলিত পোষ্ট পাচ্ছেন।
ভালোবাসা জানবেন সুপ্রিয় ভ্রাতা!
কী ভয়ানক প্রশংসা…. লেখক তো চাংগে ওঠে যাবে, কবি সাব!
ধন্যবাদ। আমারও ভালোবাসা যেন আপনার সাথে রয়………..
শুভেচ্ছা
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং অনেক কিছু শিখলাম।
আপানার আরকটি শিক্ষামুলক পোস্টের কথা মনে পড়ে গেলো
” অন্যের লেখায় ভুল ধরবো নাকি ধরবো না “
-হাহাহা! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
শুভেচ্ছা।
ব্লগিং এর একদম শুরুর দিকে কয়েকবার হতাশ হয়েছি। সেই সময় এই লেখাটা পেলে অনেক উপকার হত। এখনো যে উপকার হবে না তা কিন্তু নয়। আপনি যে দিকগুলো তুলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আমি একটা পয়েন্ট এড করতে চাচ্ছি সাথে। একজন ব্লগারকে পাঠক এর আগ্রহ সম্পর্কে জানতে হবে। কি রকম ভাবে উপস্থাপন করলে পাঠক আকৃষ্ট হবে ঠিক সেভাবেই পোস্ট এর ভাষা নির্বাচন করলে ভাল হয়। একটি তথ্য সমৃদ্ধ ভাল পোস্ট উপস্থাপনের কারণে অনেক সময় পাঠক আকৃষ্ট করতে পারে না।
হুম…. গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য দিয়েছেন, প্রবাসী ব্লগার!
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা…..
কাজের পোস্ট। পাঁচটি বিষয়ই গুরুত্বপূর্ণ। তবে কেন্দ্রীয় বিষয় থাকাটা আমার কাছে বেশি গুরুত্বপুর্ণ মনে হয়। ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
আমি একমত, হামিদ ভাই
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা!
১) পোস্টটিতে একটি কেন্দ্রীয় বিষয় (key point) আছে কি না?
বিষয়টি না নিয়ে আসলে পোস্টের শুরু শেষ বুঝা মুশকিল হয়ে যাবে। আবার অনেকের হাতে বেশ রস আছে । সাধারণ ঘটনাকে লেখনীর মাধ্যমে অসাধারণ এবং উপভোগ্য করে তোলতে পারেন। শ্রদ্ধেয় হেনাভাইকে অফিসলিপি লিখতে দিলে তিনি অসাধারণ রসালো করে তোলতে পারেন।
২) পোস্টের লেখা কীভাবে পাঠককে উপকৃত করতে পারে?
আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বিষয়টি নির্ধারণ করা খুব একটা সোজা হয় না । (নিজের ক্ষেত্রে) তবে নতুন তথ্য দিতে বেশ মজা লাগে।
৩) পোস্টের লেখককে কতটুকু/কীভাবে উপকৃত করতে পারে?
এ বিষয়টি বেশ খেয়াল করেছি। আমি কোন লেখা দেয়ার আগে ব্লগে দিয়ে যাচাই করে নিই আমার তথ্যগত ভুল আছে কিনা। আমার জানা আছে অফলাইনে অনেক বিদদ্ধ পাঠক পড়ছেন। প্রয়োজন হলে লগইন করবেন এমন অবস্থা। ব্লগের মন্তব্য থেকে বুঝে ফেলতে পারি। পত্রিকায় প্রকাশের পর পাঠকদের কেমন প্রতিক্রিয়া হবে। আপনার হয়হো আপনার জানা থাকতে পারে। আমার এক চিঠিতে অনেকেই রিএক্ট করেছিলেন। তবে তথ্যগত বিষয়ে নয় অনুভূতির বিষয় নিয়ে।
৪) পোস্টে লেখা ও তথ্যের বিন্যাস (format) ঠিক আছে কি না?
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তথ্যবিন্যাস ঠিক না হলে মূল্যবান লেখা ছাই হয়ে যেতে পারে।
৫) পোস্টের শিরোনামটি কি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে?
বিষয়টির দিকে আমার নজর থাকে। তাই চেষ্টা করি নির্বাচন নিয়ে সময় ব্যয় করি। অনেক শিক্ষানীয় পোস্ট। আরো আলোচনা আসবে।
ব্লগরত্ন মইনুল নামটি আবারো যথার্থ প্রমাণিত হলো।
শুভকামনা।
পুনশ্চ: ====কামাল ভাইয়ের মন্তব্যের উপর কড়া নজর রাখছি।
বাবলা ভাই, আপনি আরেকটি পোস্ট বানিয়ে দিয়েছেন।
প্রত্যেকটি কথা গুরুত্বপূর্ণ এবং চমৎকার পরিপূরক হয়েছে…..
পুনশ্চতে দৃষ্টি রাখলাম…. হাহাহা!
কামাল ভাইয়ের মন্তব্যের উপর কড়া নজর রাখছি।
আমিও নজর রাখছি…
লেখার শিরোনাম দেখেই পাঠক ঠিক করবেন, আপনার লেখাটি পড়বেন কি না। অতএব ভালোভাবে চিন্তা করে শিরোনাম নির্ধারণ করুন।
আমার ছড়ার পাঠক কি করলে বাড়বে তা তো বললেন না।
ধন্যবাদ মাইনুল ভাই পোষ্টটি খুব ভাল লাগল। অনেক মূল্যবান পোষ্ট। শুভেচ্ছা রইল।
আপনার ছড়ার পাঠক কীভাবে বাড়বে/থাকবে, তা বলছি। শুনুন-
ছড়ার শিরোনামের নিচে যেন আপনার নামটি থাকে, কারণ আপনার নাম আর ছড়াকার, একাকার হয়ে গেছে।
অনেক শুভেচ্ছা প্রামানিক ভাই
এত কিছু মানুষ কেমনে ভাববে এক সাথে?
একসাথে ভাবতে হবে, তা তো বলি নি….. আপনি দুই সাথেও ভাবতে পারেন, ইকু কবি!
শুভেচ্ছা জানবেন…………
হিহিহি … ওকে তিন সাথে ভাবতে হবে আমারে
এই পোস্টটি ব্লগিং নিয়ে যারা ভাবে তাদের কাছে একটা টিউটোরিয়াল পোস্ট হতে পারে। ব্লগে এসে কে কি করবেন বা কে কি লিখবেন তারও একটা রূপরেখা টেনে দেয়া হয়েছে।
আমি মনে করি ব্লগ একজন সাধারণ বা নতুন লেখককে বা একজন সাধারণ ব্লগারকে উন্নত ও রুচিশীল লেখকে পরিণত করার এক অবৈতনিক পাঠশালা। এখানে যে কেউ নিজের লেখার দক্ষতা, কৌশল ও মান উন্নয়নের দিকটা সহজেই রপ্ত করে নিতে পারে। কারণ ব্লগ এমন একটা প্লাটফর্ম যেখানে নিজের প্রকাশিত লেখার সরাসরি ফীডব্যাক বা আলোচনা/সমালোচনা তাৎক্ষণিকভাবে দেখতে পারেন। পাঠকের প্রতিক্রিয়া জানার এর চেয়ে সহজ মাধ্যম মনে হয় আর কিছু নেই। যদি সত্যিই কেউ সিরিয়াস লেখক, কবি বা ছড়াকার হতে চান ব্লগ অবশ্যই তার জন্য একটা চমৎকার অনুশীলন কেন্দ্র। আমি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি ব্লগ থেকেই লিখতে শিখেছি। লেখার বিষয়ে আমার যা কিছু অর্জন তার অনেকটাই ব্লগের সাহায্য পেয়ে। তবে ঈশ্বর প্রদত্ত কিছু জ্ঞান মানুষের মধ্যে থাকে সেটাকে শাণিত ও পরিচর্যা করার জন্য ব্লগের বিকল্প কিছু নেই। হয়তো মূলধারার লেখকরা আমার সাথে একমত প্রকাশ করবেন না তবে এর উত্তর পেয়েছি বিগত বইমেলাগুলোতে। ব্লগারদের লেখা কবিতার বই সেরাদের সেরা, ছোটগল্পের বেলায়ও তাই। আরও অনেক প্রতিভাবান ব্লগারদের লেখা আমি পড়েছি যা মূলধারার লেখক, কবিদের চাইতেও অনেক বেশী মানসম্মত। এটা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে কিন্তু সত্য সততই সত্য।
ব্লগারদের জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।
অনেক মূল্যবান কথা বলেছেন, কালপুরুষ ’দা…. চমৎকার সংযুক্তি!
আমি কোথায় যেন বলেছি, ব্লগের মতো প্রেরণা রবী-নজরুলের ভাগ্যেও জুটে নি। তারা যদি জানতেন, তবে আমাদের সময়ের লেখকদের চর্চার সুযোগ দেখে হিংসা করতেন।
অনেক কৃতজ্ঞতা আর শুভেচ্ছা রইলো, প্রিয় কবির জন্য
কালপুরুষ দাদার সাথে আমি পুরোপুরি একমত।
অনেক কিছু জানলাম। সেরা ব্লগারের ব্লগিং পরামর্শ আমার বেশ কাজে আসবে।
অনেক শুভকামনা জানবেন মইনুল ভাই।
কবিদের জন্য এসব জানার খুব একটা দরকার নেই….
তবে ব্লগীয় মিথষ্ক্রিয়ার বিষয়টি সকলের জন্যই বিবেচনার যোগ্য।
শুভেচ্ছা জানবেন, কবি পুলক বিশ্বাস!
একটি সুলিখিত পোষ্টে সুচিন্তিত অনেক মন্তব্য থাকে- এই পোষ্টটিও তার ব্যতিক্রম নয়। পোষ্টের গুরুত্ব অনুযায়ী সহ ব্লগাররা এখানে যে মন্তব্য করছেন তাতে করে পোষ্টের বক্তব্য এবং অলংকার হিসেবে মন্তব্যগুলো মিলিয়ে একটি অসাধারণ পুর্নাংগ পোষ্ট হিসেবে এটি আমার কাছে তোলা রইলো। ধন্যবাদ জানাই পোষ্ট দাতা সহ মন্তব্য-কারী সকলের প্রতি।
একদম আমার কথা বলেছেন, সুন্দর মন্তব্য একটি ব্লগপোস্টের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
শুভেচ্ছা জানবেন, কবি নীলসাধু!
ব্লগারদের জন্য সুন্দর নির্দেশনা দিলেন ভাই। শুভেচ্ছা রইলো।
অনেক ধন্যবাদ!
শুভেচ্ছা রইলো।
কিশোর কারুণিককে অনেক ধন্যবাদ……..
কালপুরুষ ভাইয়ের সাথে আমিও একই কথা বলছি-
ব্লগারদের জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
ধন্যবাদ ।
কবি আয়েশা আহমদ আপাকে অনেক ধন্যবাদ……..
গেয়ানী মানুষদের জন্য এই পোষ্ট……আমি নিরিহ
কামাল ভাইকে অনেক ধন্যবাদ……..
নিরিহ শব্দের মানে কী কামাল ভাই?
@কামাল উদ্দিন
প্রিন্ট মাধ্যমের কথা আলাদা, কিন্তু অনলাইন লেখকের জন্য পাঠক-প্রিয়তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে যতই লেখুন আর তা যত্ই সময়োপযোগী হোকনা কেনো্ আপনি কোন সুফল পাবেন না। লেখার জনপ্রিয়তার জন্য জন্য আপনাকে পাঠকের কৃপাদৃষ্টি লাভ করতে হবে। তাদের লেখা পড়তে হবে মন্তব্য করতে হবে তাদের পোস্টে বিনিময়ে আপনিও তাদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হব্নে। মোট কথা গিভ এ্যান্ড টেক এর এই পৃথিবীতে যত দেবেন তত প্রত্যাশা করতে পারেন। তাই জনপ্রিয় হতে হলে অন্যের ব্লগে মন্তব্য করার বিকল্প নেই। ধন্যবাদ মইনুল ভাই সত্য কথাটি বলে দেবার জন্য।
ব্লগ লেখে ভালো লেখক হতে গেলেও মন্তব্য করার মধ্য দিয়েই যেতে হবে….
মন্তব্যই ব্লগারের প্রথম রচিত বাক্য………
মন্তব্যের জন্য নূরু ভাইকে ধন্যবাদ!
অাপনার এমন দিক নির্দেশনামূলক পোস্টগুলো একজন ব্লগারের জন্য সত্যিই পরম পাওয়া। আপনার লেখাগুলো অনেক ভাল লাগে। ভাল থাকবেন সতত
ধন্যবাদ, মোকসেদুল ইসলাম ভাই!
খুব সুন্দর তো কথাগুলো কিন্তু সময় হলো বড় শত্রু……..
ভাল লাগা পোষ্টে………. আগামীতে কাজে লাগবে ভাইয়া আন্তরিক ধন্যবাদ
ছবি আপুকে অনেক থ্যাংকস!
সালাম জানবেন গুরু আমি সাধারন্ত কুবিতা পোষ্টাই সময়ের অভাবে বড় লেখা লিখতি পারিনা
আমার জন্য কি কুন ফরমেট আছে !
সালাম জানবেন অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আশা করি সবার অনেক কাজে আসবে
মেজদা বলেছেন, আপনি হলেন সেই ব্লগার যার লেখা প্রকাশের কয়েক মিনিটের মধ্যে মন্তব্য চলে যায় ১০এর ওপরে….
আপনাকে শেখাবার কিছু নেই….
আমাকে কিছু শেখান ভাই, কীভাবে সংগ্রামী কবিতা লিখতে হয়…
সংগ্রাম ভাইকে অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা!
ব্লগে লিখতে হলে অনেক ভাবতে হবে, জানতে হবে অনেক আর সেই সাথে পড়তেও হবে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ব্লগে লেখার ধারায় অনেক পরিবর্তনও এসেছে। শুদ্ধ বানানে, বাক্যে ও অর্থ পূর্ন ধারণায় তথ্য সমৃদ্ধ লেখায় এখন ব্লগ পোষ্ট লেখা হচ্ছে
অনুমান করা যায় ব্লগ লেখকরাই এক সময় মূল ধারার লেখার জায়গাটি দখল করে নিবে, পাঠাগারে দেখা মিলবে ব্লগ লেখকদের বই।
একটি অর্থ পূর্ন ও তথ্য সমৃদ্ধ লেখা শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন মইনুল ভাই।
‘ব্লগ লেখকরাই একসময় মূলধারার লেখার জায়গাটি দখর করে নেবে’…. ভাই শক্তি পেলাম আপনার এই কথায়।
বাংলা ব্লগের ফিরো দাঁড়াবার সময় এখন….
শুভেচ্ছা জানবেন, প্রিয় সহব্লগার রব্বানী ভাই!
ওয়াও। নাইস পোষ্ট। আমার পোষ্ট লেখা শেখা দরকার। আমি ব্লগে নতুন।
পরীকে ভুল দেখছি না তো! এই পরী কি সেই পরী?
মন্তব্যে অনেক শক্তি পেলাম ভাই!
পছন্দের লেখাগুলোতে দৃষ্টি দিন আর মন খুলে মন্তব্য দিন…. ব্লগার হবার এটিই সঠিক পথ।
অন্তত আমি এটাতেই বিশ্বাস করি।
অনেক ধন্যবাদ…………
কি আর ভাবুম কন? না পাই মন্তব্যে করার সময়, না পাই হাবিজাবি পোস্ট করার সময়। দুঃখের ইমু হবে।
যাক মাথায় থাকবে বিষয় গুলো
বান্ধবী…. সময় পাবেন না…. কইলাম না?
আরফিকায় ফিরে যান… সময় আগের জায়গায় চলে আসবে….
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানবেন, ফেরদৌসা আপা!
আরফিকায় ফিরা যাওন ছাড়া গতি নাই।
কিন্তু নিজের দেশ ছাইড়া যাইতে ইচ্ছা করেনা।
ওটা তো আমার কথা! আমি কোন সময় দেশ ছাড়ার পক্ষে নই…
যেখানে থাকুন নিজের জন্য সময় বের করুন……
জীবন একটিই…
শুভেচ্ছা আবারও!